বাংলাদেশী কর্মকর্তাদের দেয়া তথ্য মোতাবেক গত মাস দেড়েক সময়েই ভারত থেকে সেখানে আশ্রয় নেয়া ১২শ’র বেশি রোহিঙ্গা শরণার্থী বাংলাদেশে গেছেন। আর গত মে মাস থেকে এ সংখ্যা হবে আড়াই হাজার জনের বেশি। অনানুষ্ঠানিক হিসেবে এই সংখ্যা আরও বেশি হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। নামপ্রকাশে অনিচ্ছুক কর্মকর্তাদের দেয়া তথ্যানুযায়ী গত ডিসেম্বরে ভারত থেকে বাংলাদেশে গেছেন ৬৩১ জন এবং চলতি জানুয়ারির প্রথম ১৩ দিনে গেছেন ৫৮৫ জন।
কর্মকর্তারা আশংকা করছেন, এ সংখ্যা আগামী দিনগুলোতে আরও বাড়তে পারে।
মানবিক সহায়তকারী ও মানবাধিকার সংস্থাগুলো বলছে, তাদের পাঠিয়ে দেয়া হচ্ছে। বিভিন্ন তথ্যানুযায়ী জম্মু-কাশ্মীর, দিল্লী-হায়দরাবাদসহ ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে কম করে হলেও ৪০ হাজার রোহিঙ্গা শরণার্থী রয়েছেন। জাতিসংঘের শরণার্থী সংস্থা ইউএনএইচসিআর-এর পক্ষ থেকে প্রায় ১১ হাজার রোহিঙ্গাকে ভারতে শরণার্থী হিসেবে প্রত্যয়ন করা হয়েছে।
ভারত থেকে আসা আড়াই হাজারের বেশি রোহিঙ্গাকে বাংলাদেশের কক্সবাজারের উখিয়ার একটি ট্রানজিট ক্যাম্পে রাখা হয়েছে। বাংলাদেশে ইউএনএইচসিআর এই রোহিঙ্গাদের সাহায্য-সহযোগিতা করছে বলে সংস্থাটির কর্মকর্তারা জানিয়েছেন। কর্মকর্তারা জানান, প্রয়োজনীয় স্থান পাওয়া গেলেই তাদের নতুন কোনো ক্যাম্পে নিয়ে যাওয়া হবে।
এদিকে, সৌদি আরব থেকে বাংলাদেশী জাল পাসপোর্টসহ ১৩ জন রোহিঙ্গাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠানো হয়েছে। সৌদি আরবের জেদ্দায় ডিটেনশন সেন্টারে তারা অনেকদিন ধরে আটকা ছিলেন। বর্তমানে তারা বাংলাদেশের জেলে রয়েছেন। মানবাধিকার সক্রিয়বাদীরা বলছেন, সৌদির বিভিন্ন ডিটেনশন সেন্টারে ১ হাজারেরও বেশি রোহিঙ্গা অনেকদিন ধরে আটক রয়েছেন। সৌদি আরবও রোহিঙ্গাদের ফেরত পাঠানোর উদ্যোগ নিয়েছে।
মানবিক সহায়তকারী ও মানবাধিকার সংস্থাগুলো বলছে, তাদের পাঠিয়ে দেয়া হচ্ছে। বিভিন্ন তথ্যানুযায়ী জম্মু-কাশ্মীর, দিল্লী-হায়দরাবাদসহ ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে কম করে হলেও ৪০ হাজার রোহিঙ্গা শরণার্থী রয়েছেন। জাতিসংঘের শরণার্থী সংস্থা ইউএনএইচসিআর-এর পক্ষ থেকে প্রায় ১১ হাজার রোহিঙ্গাকে ভারতে শরণার্থী হিসেবে প্রত্যয়ন করা হয়েছে।
ভারত থেকে আসা আড়াই হাজারের বেশি রোহিঙ্গাকে বাংলাদেশের কক্সবাজারের উখিয়ার একটি ট্রানজিট ক্যাম্পে রাখা হয়েছে। বাংলাদেশে ইউএনএইচসিআর এই রোহিঙ্গাদের সাহায্য-সহযোগিতা করছে বলে সংস্থাটির কর্মকর্তারা জানিয়েছেন। কর্মকর্তারা জানান, প্রয়োজনীয় স্থান পাওয়া গেলেই তাদের নতুন কোনো ক্যাম্পে নিয়ে যাওয়া হবে।
এদিকে, সৌদি আরব থেকে বাংলাদেশী জাল পাসপোর্টসহ ১৩ জন রোহিঙ্গাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠানো হয়েছে। সৌদি আরবের জেদ্দায় ডিটেনশন সেন্টারে তারা অনেকদিন ধরে আটকা ছিলেন। বর্তমানে তারা বাংলাদেশের জেলে রয়েছেন। মানবাধিকার সক্রিয়বাদীরা বলছেন, সৌদির বিভিন্ন ডিটেনশন সেন্টারে ১ হাজারেরও বেশি রোহিঙ্গা অনেকদিন ধরে আটক রয়েছেন। সৌদি আরবও রোহিঙ্গাদের ফেরত পাঠানোর উদ্যোগ নিয়েছে।


